• This is Slide 1 Title

    This is slide 1 description. Go to Edit HTML and replace these sentences with your own words.

  • This is Slide 2 Title

    This is slide 2 description. Go to Edit HTML and replace these sentences with your own words.

  • This is Slide 3 Title

    This is slide 3 description. Go to Edit HTML and replace these sentences with your own words.

Friday, December 24, 2021

স্বাস্থ্যবান হতে কী কী করনীয়?

পাঁচটি নিয়ম মেনে চললে একজন মানুষ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারে।

*নিয়মিত ব্যায়াম করা।প্রতিদিন নূন্যতম আধাঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা সময় শরীরচর্চার পেছনে ব্যয় করা উচিত।

*অতিরিক্ত তেল চর্বি যুক্ত খাবার, ফাস্টফুড,কোল্ড ড্রিংক্স, ফুটপাতের খাবার থেকে বিরত থাকা।

*মেনুতে কার্বোহাইড্রেট(ভাত) এবং ফ্যাট(চিনি এবং মিষ্টি) কম খাওয়া এবং প্রোটিন(ডিম, মাছ, মুরগিতে সমস্যা নেই তবে লাল মাংশ-গরু খাসি যতটি কম পারা যায়) বেশি করে খাওয়া। সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণ শাকসবজি এবং মৌসুমি ফল গ্রহণ করা।

*দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করা। কমপক্ষে ৩-৪ লিটার। তবে ঋতু ভেদে তারতম্য পানি পান করার পরিমাণ কমবেশি হতে পারে।

*সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম।

আশা করা যায় এই পাঁচটি নিয়ম মেনে চললে আপনি স্বাস্থ্যবান এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারবেন।

ঠান্ডা দুধ খেলে কি ক্ষতি হয়?

 

বেশিরভাগ মানুষই দুধ গরম খেতে পছন্দ করেন। আবার কিছু মানুষ পছন্দ করেন ঠান্ডা দুধ। কিন্তু ঠান্ডা দুধ এবং গরম দুধের মধ্যে তফাতটা কোথায়?

এক গ্লাস দুধে আছে প্রচুর প্রোটিন, ভিটামিন ১২, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাস, যা হাড়-দাঁত মজবুত করে। শক্ত করে পেশি। শরীরে পুষ্টি জুগিয়ে সুস্থ রাখে ওষুধ ছাড়াই।

এখন প্রশ্ন হলো, কোন দুধ খেলে বেশি উপকার ঠাণ্ডা না গরম। বিশেষ করে যাদের ল্যাকটোজ অ্যালার্জি আছে, তাদের কোন দুধ খাওয়া উপকারী।

তাহলে জেনে নিন কোন প্রকারের দুধ স্বাস্থ্যের পক্ষে বেশি স্বাস্থ্যকর।

গরম দুধ কেন স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী?

গরম দুধের সবথেকে বড় উপকারিতা হল, গরম দুধ খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়ে যায়। ডায়রিয়া প্রতিরোধ করে, ভালো ঘুমের জন্য খুবই উপকারী গরম দুধ।

দুধ থেকে তৈরি খাবার যাদের হজম হয় না, তাদের খেতে হবে গরম দুধ। ঠাণ্ডা দুধ তুলনায় ভারী। হজম করা কষ্ট। আর গরম দুধে ল্যাক্টোজের পরিমাণ কম থাকে। তাই এই দুধ সহজে হজম হয়।

কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকলে রাতে ঘুমনোর আগে প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধ পান করুন।

ঠান্ডা দুধ কেন স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী?

ঠান্ডা দুধেরও উপকারিতা অনেক। প্রচুর পরিমানে ক্যালশিয়াম থাকার জন্য সমস্ত অ্যাসিড শুষে নিয়ে বদহজম হওয়া থেকে মুক্তি দেয়। সকালে ঠান্ডা দুধ খেলে সারাদিন শরীর হাইড্রেট থাকে।

ঠাণ্ডা দুধ স্থূলতা কমায়। যারা গ্যাস্ট্রিক বা স্থূলতার সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য ঠাণ্ডা দুধ ভীষণ উপকারী। এতে বুক ও পেট জ্বালাও কমে। তাই খাবার পর রোজ আধ গ্লাস ঠাণ্ডা দুধ খান। ওষুধ ছাড়াই সমস্যা কমবে।

ঠাণ্ডা লাগার ধাত না থাকলে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ঠাণ্ডা দুধ খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে শরীরে পানির ঘাটতি মিটবে। তবে রাতে ভুলেও খাবেন না। এতে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

দুধ খাওয়ার ব্যাপারে সাবধানতা:

যাদের কিডনিতে পাথর হয়েছে, যাদের শরীরে 'ল্যাক্টেজ' (lactase) নামক এনজাইমের অভাব আছে, যাদের ক্ষুদ্রান্ত্রের প্রথম অংশের আলসার তথা ডিউডেনাল আলসার আছে বা যাদের 'কোলেসিসটিটিস' (cholecystitis) তথা গলব্লাডারের সমস্যা আছে,যাদের পেটে অপারেশান করা হয়েছে, যাদের শরীরে আয়রন বা লোহার অভাব পূরণের জন্য নিয়মিত আয়রন ট্যাবলেট খাচ্ছেন,যারা লিড (lead) বা সিসা নিয়ে কাজ করেন, যারা পাকস্থলীর আলসার তথা গ্যাস্ট্রিক আলসারের রোগী, যারা প্যানক্রিয়েটিটিস (Pancreatitis) বা অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহ রোগে আক্রান্ত, যাদের এলার্জি আছে তারা আবশ্যই চিকিত্‌সকের সঙ্গে পরামর্শ করে তবেই দুধ খাবেন।

দুধ এমনিতেই সুপারফুড। ঠান্ডা হোক কিংবা গরম, দু প্রকারের দুধেই প্রচুর উপকারিতা রয়েছে। তবে, আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কোন দুধ বেশি উপকারী, তা চিকিত্‌সকের সঙ্গে পরামর্শ করে তবেই খান।

বিশ্বের সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবার কী?

 আমরা যেসব ফল বা শাকসবজি খেয়ে থাকি তাদের প্রত্যেকটিতে কিছু না কিছু পুষ্টি রয়েছে। কিন্তু কিছু খাবারে পুষ্টির পরিমাণ এত বেশি যে এগুলো সুপারফুড হিসেবে খ্যাত হয়েছে। এসব পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খেলে দেহের সমগ্র স্বাস্থ্যের উন্নয়ন হয় ও রোগ থাকে বহুদূরে।

যুক্তরাজ্যের গবেষকরা তাদের গবেষণায় এমনই কিছু খাবারের তালিকা করেছেন। এ প্রতিবেদনে বিজ্ঞানের আলোকে বিশ্বের সবচেয়ে পুষ্টিকর কিছু খাবার সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

* অ্যালমন্ড ও আখরোট: সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবারের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে এই দুটি বাদাম। ফ্যাটি অ্যাসিডের সবচেয়ে ভালো উৎস। হার্ট ও রক্তনালীর স্বাস্থ্য উন্নত করে।

আতাফল: সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবারের দ্বিতীয় তালিকায় রয়েছে আতাফল। এতে রয়েছে চিনি, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২ এবং পটাসিয়াম।

বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক মাছ: সামুদ্রিক কই বা পোয়া মাছ, কড মাছ, নীল পাখনার টুনা সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবারের মতো অন্যতম। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের স্যামন, ইল, সামুদ্রিক চিতল বা ফ্ল্যাট ফিশ পুষ্টিগুণের জন্য এই তালিকায় স্থান করে নিয়েছে।

* চিয়া সিড বা তিসি বীজ: গত কিছু বছর ধরে অন্যতম সর্বাধিক জনপ্রিয় পুষ্টিকর সুপারফুড হলো চিয়া বীজ। এ ছোট কালো বীজে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফাইবার রয়েছে।

* মিষ্টি কুমড়া ও বীজ: মিষ্টি কুমড়া এবং এর বীজ আয়রন এবং ম্যাঙ্গানিজের ভালো উৎস। কাঁচা কিংবা পাকা উভয় মিষ্টি কুমড়া পুষ্টিগুণে ভরপুর। এর বীজে প্রদাহ-বিরোধী উপাদান এবং উচ্চ পরিমাণে জিংকও রয়েছে, যা ইমিউন সিস্টেমকে সহায়তা করে।

ধনেপাতা: ধনেপাতায় রয়েছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, লোহা ও ম্যাগনেশিয়ামের মতো বেশ কয়েকটি উপকারী খনিজ। এছাড়া ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে-র জোগান দেয় এই পাতা।

মটরশুটি ও বরবটি: প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, মিনারেল এবং দ্রবনীয় ভিটামিন রয়েছে মটরশুটিতে। বরবটি সবজি এবং বীজ বা ডাল- সবকিছুতেই রয়েছে পুষ্টি। উচ্চমাত্রায় কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের শিমের বিচির কথাও উঠে এসেছে এই তালিকায়।

পাতাসহ পেঁয়াজ: পাতাসহ বিভিন্ন ধরনের পেঁয়াজ, ডগাসহ ফুলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। বিশেষ করে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে-এর ভালো উৎস এটি। এছাড়া পেঁয়াজ পাতায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে।

বাধাকপি: সব ধরনের বাধাকপিই পুষ্টিগুণে ভরপুর। তবে লাল বাধাকপিতে পুষ্টিগুণ একটু বেশি।

হিমায়িত পালংশাক: হিমায়িত পালংশাক ম্যাগনেসিয়াম, ফলেট, ভিটামিন এ , বেটা ক্যারোটিন, জিজ্যানথিন এর ভালো উৎস। হিমায়িত পালংকশাক পুষ্টিকর নষ্ট হওয়া রোধ করে এবং ধরে রাখে। আর এজন্যই তাজা পালংশাকের তুলনায় এতে বেশি পুষ্টিগুণ থাকে বলে ধারণা করা হয়। তবে তাজা পালংশাকও পুষ্টিগুণে খুব বেশি পিছিয়ে নেই। এতে ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং আয়রন থাকে প্রচুর পরিমাণে।

মরিচ: মরিচের গুড়ায় বিভিন্ন ধরনের ফাইটোকেমিক্যাল যেমন ভিটামিন সি, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন এ থাকে। সেই সঙ্গে থাকে বিভিন্ন ধরনের ফেনেরিক উপাদান এবং ক্যারোটিনয়েডস। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের মরিচ যেমন ইয়ালাপিনো, কাঁচা মরিচে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো পুষ্টিগুণ।

পুদিনাপাতা: পুদিনাপাতার উপাদান হৃদপিন্ডের জন্য উপকারী। এতে রয়েছে অ্যান্টিফাংগাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান।

সরিষা শাক: সরিষা শাকে সিনিগ্রিন নামে এক ধরনের উপাদান থাকে যা যেকোনো ধরনের প্রদান দূর করে।

লেটুস: পুষ্টিগুণে ভরপুর লেটুস। তত তাজা, তত পুষ্টি।

কলা: বিভিন্ন ধরনের কলায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল এবং ডায়াবেটিক প্রতিরোধী উপাদান।

টমেটো: কাঁচা এবং পাকা- দুই ধরনের টমোটোই পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। তবে পাকা টমোটোর তুলনায় কাঁচা টমোটো বেশি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন বলে মতামত বিজ্ঞানীদের।

ডালিম: ডালিমে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্থোসায়ানিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এছাড়া হার্ট-রক্তনালীর স্বাস্থ্যের উপকার ও প্রদাহবিরোধী উপাদানও রয়েছে এই ফলটিতে।

এছাড়া সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবারের তালিকায় আরো রয়েছে আদা, মিষ্টি আলু, শুকনো খেজুর, গাজর, কচুশাক, ব্রকলি, ফুলকপি, কমলা এবং কমলা জাতীয় ফল।

Saturday, December 11, 2021

আমার বয়ফ্রেন্ড বলছে শারীরিক সম্পর্ক করার পর বিয়ে করবে

 


সরকার নারীদের ব্যক্তিস্বাধীনতা এবং স্বনির্ভর করার জন্য এতোটা চেষ্টা করছে ,তবুও তো দেখছি আপনাদের মতো নারীদের কোনো পরিবর্তন-ই নেই।

আপনি যেহেতু শিক্ষিতা সেহেতু আপনার এতোটুকু বোঝা উচিৎ আপনার ছেলেবন্ধু আপনার সামনে একটি টোপ ফেলেছে, বড়শি গেলা মাত্রই আপনাকে তুলে ফ্রাই করে খেয়ে অবশিষ্টাংশ ফেলে চলে যাবে।যদিও আপনি মাছ নন ,তবুও মাছের সাথে আপনাকে তুলনা করা লাগলো।আশা করি, যা বলতে চাইছি তা বুঝতে পারছেন।

আপনার প্রশ্নের ধরণ দেখে মনে হচ্ছে ,আপনি একটু ন্যাকামিও করছেন বটে।কারণ, বর্তমান যুগের আধুনিক মেয়েরা স্বেচ্ছাতেই নিজের শরীর ছেলেবন্ধুকে শপে দেয়।ছেলেবন্ধু যদি প্লে-বয় টাইপের হয় তাহলেতো মেয়েবন্ধুর অনুমতির অপেক্ষা করেনা, ডাইরেক্ট ক্লাইম্যাক্সে চলে যায়।

আর, ক্লাইম্যাক্স শেষ হওয়ার কয়েকদিন পরেই পত্রিকা খুললেই চোখে পড়ে বড় বড় অক্ষরে লেখা -' বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুনীকে ধর্ষণ'।

কিছু পুরুষ অবশ্যই খারাপ,মানসিকভাবে বিকৃত। যারা যৌনতার তাড়নায় নারীকে জোর-জবরদস্তি করে নিজের খায়েশ মেটাতে চায়। কিন্তু বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ ,এটা আবার কী বোন?

বিয়ে করার এতো শখ কেনো বোন? আপনার বংশে কেউ বিয়ে করে নাই ,নাকি কোনোদিন কারোর বিয়ে হয় নাই?
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের ঘটনা ঘাটলেই কিছুদিন পরেই বেরিয়ে আসে ,নারী ও পুরুষের যৌথ প্রযোজনায় অনুষ্ঠিত ম্যাচের তথ্য।

আপনার ছেলেবন্ধুকে একটা অপশন দিন যদি সে আপনাকে বিয়ে করে ,তবেই তার এই সম্মতি মিলবে।যদি সে আপনাকে সত্যিই ভালোবেসে থাকে তাহলে আশা করি সে আর জোরাজোরি করবে না।

প্রাপ্তবয়স্ক নারী হিসেবে আপনার যৌনতার প্রয়োজন হলে আপনি নিজের ইচ্ছায়, স্বেচ্ছায় সচেতনভাবে তা পূরণ করতে পারেন।আর , না চাইলে, না করে দিন আপনার ছেলেবন্ধুকে।খুব জ্বালাতন করলে আইনের সহায়তা নিন।
আর, বৈধভাবে যৌনতার চাহিদা পূরণ করার জন্য বিয়েশাদীর সুযোগ তো আছেই।

Wednesday, August 25, 2021

দাঁতের সকল সমস্যা সমাধান করুন :

 

এই ঔষধ গুলো শুধু জার্মানির জন্য । আপনি যদি অন্য কোনো দেশের নাগরিক হন তাহলে আমার সাথে ইমেইল করে যোগাযোগ করুন । আমি চেষ্টা করবো আপনার সমস্যার সমাধান করার জন্য ।

দাঁতের সকল সমস্যা সমাধান করুন :

মুখে দুর্গন্ধের কারণে অস্বস্তিতে পড়তে হয়। মুখে দুর্গন্ধ হবার কারন প্রতিদিন দাঁত ব্রাশ না করা। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করার পরেও মুখে দুর্গন্ধ থেকে যায়। যার ফলে মুখ ঢেকে কথা বলা ছাড়া কোনো উপায় থাকে না।  

কারও সঙ্গে কথা বলতে গেলে বিব্রত লাগে, হাসতেও পারেন না প্রাণ খুলে। যার কারণে আপনি সমাজ থেকে দূরে থাকতে চান। এতে আপনার জীববে নানা ধরণের সমস্যা হতে পারে। 

তাছাড়া আরও কারণ রয়েছে যেমন দাঁত হলুদ হয়ে যাওয়া। এতে করে আপনি যেমন সবার সামনে প্রাণ খুলে হাসতে পারেন না ঠিক তেমনি অন্যরা আপনার সম্পর্কে খারাপ চিন্তা করে। 


সকলের ইচ্ছা থাকে দাঁত ঝকঝকে সাদা হবে। তাই সকলের ইচ্ছা পূরণ করতে আমি আপনাদের পরামর্শ দিবো একটা ঔষদের। এই ঔষধ ব্যবহার করে অনেকেই তাদের তাদের সমস্যা দূর করতে সফল হয়েছে। তাদের লেখা ব্লগ এ তারা তাদের মতামত জানিয়েছে। আপনি সেটা দেখতে পারেন। 



তবে কোন কারনে যদি দাঁতে লালচে দাগ পড়ে(অতিরিক্ত আয়রনযুক্ত পানি,সিগারেট,চা ইত্যাদি গ্রহনের ফলে) সেটা পলিশিং এর মাধ্যমে সরানো যেতে পারে। কারো টেট্রাসাইক্লিন স্টেইন এর জন্য জন্মগতভাবে হলুদ দাঁত থাকতে পারে। সেটারও চিকিৎসা আছে। এটাও বিডিএস ডিগ্রীধারী স্বীকৃত ডেন্টাল সার্জন দ্বারা যত্নের সাথে করানো উচিত।


ঘরে আপনি একটা কাজই করতে পারেন, নিয়মিত দুইবেলা খাবার পর ব্রাশ করা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই একটি অভ্যাসই আপনার দাঁতকে যথাযথ পরিমান সাদা রাখতে পারে৷ আর অতিরিক্ত কিছুরই দরকার নেই। হোম রেমিডি কখনো কখনো দাঁতের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে৷ তাই সোডা, লেবুর রস ইত্যাদি ব্যবহার না করাই ভালো।


দাঁত এর যত্ন বিষয়ে আমার এই সাইটে দরকারী কিছু লেখা পাবেন

টিকটক একাউন্ট খুলে অনলাইনে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে?

 টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করতে হলে প্রথমে আপনাকে অবশ্যই কারো রেফার্ড নিয়ে একটি একাউন্ট খুলে নিতে হবে। আমার রেফার্ড লিংকে ক্লিক করে নতুন একাউন্টে করে আপনি পাবেন ২০ টাকা বোনাস এবং প্রতিদিনি অল্প কিছু সময় ভিডিও দেখে ও ভিডিও শেয়ার করে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়া আপনি অন্যদেরকে রেফার করে আরও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।


বর্তমানে টিকটক অ্যাপস-এ প্রতি রেফারে পাবেন ২৪০ টাকা পর্যন্ত বোনাস পাওয়া যায়। এটিতে পেমেন্ট মেথড হিসেবে থাকছে মোবাইল রিচার্জ/ বিকাশ/ ব্যাংক পেমেন্ট সিস্টেম। আপনি সর্বনিম্ন ১০ টাকা হলেই মোবাইল রিচার্জ, সর্বনিম্ন ২০ টাকা হলে ব্যাংক এবং সর্বনিম্ন ৫০ টাকা হলে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন।


আমার টিকটক অপ্যাস ইনভাইট বা রেফার্ড লিংকঃ এই লিংকে https://vm.xzcs3zlph.com/ZGJAXN5ad/

ক্লিক করুন

আমার রেফার্ড কোর্ডঃ BD92337754

আমার আইডি লিংকঃ 

https://vm.xzcs3zlph.com/ZGJAXN5ad/

টিক টক একাউন্ট খোলার নিয়মঃ


প্রথমে আমার রেফার্ড বা ইনভাইট লিংকে https://vm.xzcs3zlph.com/ZGJAXN5ad/  ক্লিক করুন।


⏩ তারপর নিচ থেকে Invite Code  ( BD92337754 ) টিকে Copy করে নিবেন, তারপর Download and join TikTok-এ ক্লিক করুন।


⏩ তারপর আপনাকে Play Store-এ নিয়ে যাবে সেখান থেকে অ্যাপসটিকে Install করে নিন এবং ইনস্টল সম্পন্ন হলে Open অপশনে ক্লিক করুন।


⏩ তারপর Agree and continue অপশনে ক্লিক করে নিবেন।

⏩ তারপর আপনি যে সকল ভিডিও দেখতে পছন্দ করেন সে সকল ক্যাটাগরি সমূহ সিলেক্ট করে নিবেন অথবা স্কিপ বা Next অপশনে ক্লিক করে নিবেন।


⏩ তারপর ভিডিও দেখার জন্য Start watching অপশনে ক্লিক করে নিন।


⏩ তারপর টিক টকের ভিডিওগুলো প্লে হতে শুরু করবে এবং আপনার একাউন্টটি খোলার জন্য নিচ থেকে 👤 Me অপশনে ক্লিক করে নিবেন।



⏩ তারপর Sign up অপশনে ক্লিক করুন।

⏩ এবং Sign up করার জন্য আপনি মোবাইল নম্বর/ই-মেইল অথবা ফেসবুক অথবা গুগল একাউন্ট ব্যবহার করতে পারেন। তবে, আমি প্রথমটিকে সিলেক্ট করে নিচ্ছি। আপনারা ফেইসবুক সিলেক্ট করে নিতে পারেন তাতে আপনাদের জন্য একাউন্ট খোলা সহজ হবে।

⏩ তারপর নিচ থেকে আপনার জন্ম তারিখ, মাস এবং বছর সিলেক্ট করে নিন। (অবশ্যই কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে) এবং উপর থেকে Next অপশনে ক্লিক করে নিন।


টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App
তারপর আপনার ব্যবহৃত একটি মোবাইল নম্বর প্রদান করুন। (17123…….) এবং নিচ থেকে Send code অপশনে ক্লিক করুন। যদি একাউন্ট খোলার সময় ফেইসবুক সিলেক্ট করেন তবে আর এই অপশন আসবেনা। এটি ছাড়াই একাউন্ট হয়ে যাবে। তাই ফেইসবুক দিয়ে একাউন্ট খুলুন সহজে।



⏩ যদি মোবাইল নাম্বার দিয়ে একাউন্ট খুলে থাকেন তবে আপনার নম্বরে ছয় সংখ্যার ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হবে সেটি বসিয়ে নিবেন।

টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App



⏩ তারপর একাউন্টের জন্য কমপক্ষে আট সংখ্যার একটি পাসওয়ার্ড তৈরি করুন। পাসওয়ার্ডটি মিক্সার হতে হবে। যেমন- #@Abcd4545 এবং পাসওয়ার্ড বসানো শেষে নিচ থেকে Next অপশনে ক্লিক করুন।

⏩ তারপর একটি ইউজারনেম তেরি করুন। এক্ষেত্রে নিজের নামের সাথে কিছু সংখ্যা যুক্ত করে নিতে পারেন এবং সবশেষে নিচ থেকে Sign up অপশনে ক্লিক করে নিবেন।

টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App

⏩ তারপর টিকটক-এর হোম পেজ থেকে আবারও 👤 Me অপশনে ক্লিক করুন এবং উপরে থেকে টিক টক-এর কয়েন অপশনে ক্লিক করুন।
টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App

⏩ তারপর নিচ থেকে Continue অপশনে ক্লিক করুন।
টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App
⏩ তারপর আপনাকে ৬,০০০ পয়েন্টস বোনাস দেওয়া হবে। এখানে ১,০০০ পয়েন্টস এর মূল্য ১ টাকা। পয়েন্টসগুলো কালেক্ট করার জন্য নিচ থেকে Check balance এর উপর ক্লিক করে নিন।

টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App
তারপর Invite করার পপ-আপ পেইজ আসবে যেটিতে দেখতে পারবেন প্রতি রেফারে ২৪০ টাকা বোনাস। আপনি Invite/ X অপশনে ক্লিক করে নিবেন।
টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App

⏩ তারপর সব চেয়ে বেশি টাকা বা আরও ১০,০০০ পয়েন্টস বোনাস পেতে আমাদের Invite code 
BD923087651 কোড-টি বসিয়ে পাশে থাকা Confirm অপশনে ক্লিক করে নিবেন। BD923087651
মনে রাখবেন এই কোড না বসালে আপনি কাউকে ইনভাইট বা রেফার্ড করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন না।


⏩ এবং এটিতে আরও বেশি পরিমাণে ইনকাম করার জন্য নিচের টাস্কগুলো সম্পন্ন করুন।
টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App

⏩ এখন যেভাবে আমি আপনাকে রেফার্ড করলাম আপনি এভাবে প্রতি রেফারে পাবেন ২৪০ টাকা পর্যন্ত বোনাস! রেফার করার জন্য নিচ থেকে Invite অপশনে ক্লিক করুন তারপর লিংকটি কপি করে শেয়ার করতে পারেন।
টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App

⏩ সর্বশেষ এটি থেকে পেমেন্ট নেবার জন্য নিচ থেকে Withdraw…. অপশনে ক্লিক করুন।
টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App

⏩ তারপর Withdraw অথবা, Top up অপশনে ক্লিক করুন এবং পরবর্তী ধাপগুলো সম্পন্ন করুন। মোবাইল রিচার্জ এবং বিকাশের ক্ষেত্রে আপনি ২-৩ মিনিটের মধ্যেই পেমেন্ট পেয়ে যাবেন এবং ব্যাংকের ক্ষেত্রে ১-৩ কার্যদিবস সময় লাগতে পারে।
টিক টক থেকে টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে - How to Earn Money From Tik Tok App

তারপর ও বুঝতে কোন সমস্যা হলে আমাকে ইনবক্স করবেন অথবা এই পোস্টের নিচে কমেন করে জানাবেন। আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো আপনাকেরকে সহযোগিতা করতে।
ধন্যবাদ সবাইকে।



Monday, April 12, 2021

Víte o programu hubnutí Katar?


Víte o programu hubnutí Katar? Kliknutím na odkaz se dozvíte více, dokud můžete. Tato úžasná časově omezená nabídka již nebude k dispozici do pátku tohoto týdne.


 

Thursday, April 8, 2021

Jakým způsobem můžete posílit svůj mozek?